Himalayan Pink Salt (হিমালয়ের লবন)
Himalayan Pink Salt বা হিমালয়ের লবন প্রকৃতিতে প্রাপ্ত সবচেয়ে বিশুদ্ধ লবন বলে বিবেচিত। হিমালয় পর্বত থেকে সংগৃহীত এই প্রাকৃতিক লবন দূষিত পদার্থ মুক্ত এবং খনিজ উপাদান সমৃদ্ধ। এর মূল উপাদান সোডিয়াম ক্লোরাইড হলেও এতে অন্যান্য খনিজ উপাদনের উপস্থিতি লক্ষ্য করা যায়। এই লবনের অনন্যতার অন্যতম কারণ হচ্ছে এর গোলাপি বর্ণ যা আয়রণ অক্সাইডের উপস্থিতির জন্য হয়ে থাকে। এটি হোয়াইট গোল্ড নামেও পরিচিত। এর বর্ণের তারতম্য নির্ভর করে দানাগুলো কতটা মিহি তার উপর। বেশি মিহি দানার লবন দেখতে সাদাটে বর্ণের হয়ে থাকে।
অর্ডার করতে চাই
১। এতে সালফেট, ম্যাগনেসিয়াম, ক্যালসিয়াম, পটাসিয়াম, ফসফরাস, কপার, জিংক, সেলেনিয়াম, আয়োডিন এবং ফ্লোরাইডসহ প্রায় ৮০টির মত খনিজ উপাদান বিদ্যমান।
২। এতে বিদ্যমান বিভিন্ন উপাদান দেহের ইলেক্ট্রোলাইট ভারসাম্য বজায় রাখে।
৩। শরীরকে বিষমুক্ত বা ডিটক্স করতে বেশ ভালো কাজ করে। গোসলের পানিতে এই লবন ব্যবহার করলে শরীরের কোষগুলো পুনরুজ্জীবিত হয় এবং বিষমুক্ত হয়।
৪। প্রাকৃতিকভাবে পরিপাক নালীর টক্সিক পদার্থ দূর করতে সাহায্য করে।
৫। হিমালয়ান সল্ট শরীরের ক্ষারীয় অবস্থা বজায় থাকতে সাহায্য করে। এটি দেহের তরলের হাইড্রোজেন আয়নের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে।
৬। সীসা, মার্কারি ও আর্সেনিকের মত ভারী ধাতু শরীর থেকে বের করে দিতে সাহায্য করে।
৭। সাইনুসাইটিস, অ্যাজমা, ব্রঙ্কাইটিস বা অ্যালার্জি নিরাময়ে সাহায্য করে।
৮। এই লবণের অ্যান্টি ইনফ্লামেটরি উপাদান অতিরিক্ত মিউকাসকে নরম ও আলগা হতে সাহায্য করে এবং মিউকোসিলিয়ারি পরিবহণের গতি বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।
৯। এই লবণের উপাদানগুলো ফুসফুসের গভীরে প্রবেশ করে ক্ষতিগ্রস্থ টিস্যুকে নিরাময়ে সাহায্য করে। এক্ষেত্রে গরম পানিতে লবন মিশিয়ে ভাপ নিতে হবে।
১০। দাঁত ভালো রাখতে এটি বেশ ভালো কাজ করে।
১। নেপাল থেকে আমদানিকৃত লবন।
২। নিজস্ব তত্ত্বাবধানে প্যাকেজিং করা হয়।
৩। কোনরূপ ভেজাল বা অপদ্রব্য মিশ্রিত হওয়ার সুযোগ নেই।